বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা ছাড়াই বা ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধায় ভ্রমণের দেশসমূহ

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা ছাড়াই বা ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধায় ভ্রমণের দেশসমূহ (মোট ৪২টি দেশ ও অঞ্চল):

✅ এশিয়া:

ভুটান: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

নেপাল: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

মালদ্বীপ: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

শ্রীলঙ্কা: ইলেকট্রনিক ট্রাভেল অথরাইজেশন (ETA) প্রয়োজন।

কম্বোডিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

পূর্ব তিমুর (টিমর-লেস্টে): ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

✅ আফ্রিকা:

কেপ ভার্দে: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

কমোরোস: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

গিনি-বিসাউ: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

মাদাগাস্কার: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

মৌরিতানিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

মোজাম্বিক: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

রুয়ান্ডা: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

সেশেলস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায় (প্রবেশ পারমিট প্রয়োজন)।

সিয়েরা লিওন: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

সোমালিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

টোগো: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

লেসোথো: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

✅ ওশেনিয়া:

কুক দ্বীপপুঞ্জ: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

ফিজি: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

কিরিবাতি: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

মাইক্রোনেশিয়া: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

নিউয়ে: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

সামোয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

টুভালু: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

ভানুয়াতু: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

✅ ক্যারিবিয়ান অঞ্চল:

বাহামাস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

বার্বাডোস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

ডোমিনিকা: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

গ্রেনাডা: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

হাইতি: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

জামাইকা: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

সেন্ট কিটস ও নেভিস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

ত্রিনিদাদ ও টোবাগো: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

মন্টসেরাট: ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়।

✅ দক্ষিণ আমেরিকা:

বলিভিয়া: ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।

উল্লেখযোগ্য তথ্য:

1. ভ্রমণের আগে নিশ্চিত করুন আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস রয়েছে।

2. কিছু দেশে প্রবেশের সময় ফেরত টিকিট, আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ এবং স্বাস্থ্য বীমা প্রয়োজন হতে পারে।

3. প্রতিটি দেশের নির্দিষ্ট প্রবেশ নীতি ও শর্তাবলী সম্পর্কে ভ্রমণের আগে জেনে নিন।

নোট:

এই তথ্য বিভিন্ন উৎস থেকে সংগৃহীত এবং সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। সঠিক ও হালনাগাদ তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস বা কনসুলেটের সাথে যোগাযোগ করুন।

নিরাপদ ও আনন্দদায়ক ভ্রমণ কামনা করছি!


Post a Comment

0 Comments