এডমিশনে খারাপ করার পর সুইসাইড করলে মা বাবাদের কাঠগড়ায় তোলা নিয়ে আমার আপত্তি নাই।
ব্যাপারটা যেহেতু অনেকটাই ভাগ্য, সো, এখানে মা বাবা অবুঝ আচরণ করলে পোলাপাইনের টিকে থাকা সমস্যাই।
বাট পোলাপাইনকে শক্ত করে গড়ে তোলার ব্যাপারটাও তো ভাবতে হবে। মানে মা বাবার সাথে রাগ করে বড় বড় ব্যবসায়ী হওয়ার, আর্টিস্ট হওয়ার উদাহরণ আমাদের দেশে আছে।
আমি নিজেই এক স্যারের গল্প জানি যিনি ইন্টারে গণিতের খাতা রেখে পালিয়ে গেছিলেন। তারপর এক বছর পর বাসায় ফিরে এসে আবার ইন্টার দিয়েছিলেন।
অথচ এখন প্রেম না পাইলে সুইসাইড, ফোন না পাইলে, বাইক না পাইলে, চাকরি না পাইলেও ঝুলে পড়ে।
অথচ হেলেনরে না পাইয়াই তো হেলাল হাফিজ কবি হলেন, সঞ্জীব চৌধুরী লিখলেন, আমি তোমাকেই বলে দেবো......
সমাজ চেঞ্জ করাটা কঠিন, বাচ্চাকাচ্চাদের শক্ত করাটা অসম্ভব না।
সবকিছু খুব সহজে পাইতে পাইতে না পাওয়ার সাথে কীভাবে ডিল করতে হয়, সেইটা খুব সম্ভবত আমাদের বা আমাদের পরের জেনারেশন ভুলে যাইতেসে।
অথচ না পাওয়াও যে বেশিরভাগ সময় আমাদের জীবনকে পরিপূর্ণ করতে আসে, সেইটা আমরা কেন মনে রাখছি না এখন?
0 Comments