পাত্রী দেখতে গিয়ে স্ট্রং থাকা উচিত এসব বিষয়ে। অতীত আছে কিনা। নষ্টা কিনা। এসব ব্যাপারে তদন্তে কোনো ছাড় নেই।জুতার তলা খসে খসে একটা চাকরি জুটিয়ে/হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে ব্যবসা করে বিয়ের যোগ্য করে তোলে একজন পুরুষ নিজেকে। পবিত্র এক নারী স্ত্রী হিসেবে পাওয়া তার অধিকার।অতীতওয়ালী যতো সুন্দরীই হোক, সস্তা জিনিস। সতীত্ব নাই যার, সে মেয়ে বিয়ের যোগ্যই না।ছেলেকেও অবশ্য নিজেকে হারাম কিছু থেকে দূরে থাকতে হবে। যে ছেলের চরিত্র বিয়ের পরও ভালো হয় না, সে ও বিয়ের মতো পবিত্র সম্পর্কের যোগ্য না।
1 Comments
জিনা ব্যাভিচার নিয়ে সমস্যা
ReplyDeleteএখানে কি করা উচিত ছিল?
আসো, সবাইকে বলি যে ছেলে মেয়ে তোমরা কেউ এগুলো করো না
কিন্তু সবার ফোকাস কোন দিকে?
যারা এতদিন আল্লাহর জন্য পবিত্র ছিলো, তারা যেন মেয়ের অতীত কে কন্সিডার করে?
কেউ যদি সত্যিই তাওবা করে, সেটা আল্লাহ আর ওই মেয়ের বিষয়। আল্লাহ তাকে শাস্তি না দিলে সেটা আল্লাহর ব্যাপার। ওই মেয়েকে তার পাপের জন্য তিরস্কার আর করা হবে না।
তার মানে এই না যে এই মেয়ে বিয়ের জন্য নাম্বার ওয়ান অপশন হবে কিংবা তার অতীত আমাদেরকে অবশ্যই কন্সিডার করতে হবে। না, মোটেও না।
ছেলেদেরকে কন্সিডার করতে না বলে মেয়েদেরকে বলেন নিজেদের সতীত্ব ধরে রাখতে। সব সমস্যার মৌলিক সমাধান এটাই।
-mortuza sharier